Latest Equipment of Bangladesh Military in 2013 বাংলাদেশ সেনা,নৌ ও বিমান বাহিনীর সর্ব শেষ সংযোজন
Bangladesh Army,Bangladesh Navy and Bangladesh Air Force have procured state of art military equipment during 2013.
Bangladesh is spending 1.7% of it's $170 Billion GDP which is less then it's two Neighbor.Two neighbor of Bangladesh India who is spending 2.8% of her $1600 Billion GDP and Myanmar who is also spending 4.2% of it's $ 68 Billion GDP.
Bangladesh has maritime boundary dispute in 2008 which resulted in military tension.Bangladesh Navy was more powerful than Myanmar Navy at that time .Fearing a naval defeat Myanmar navy took away their navy ships.After that Myanmar is rebuilding it's Navy as well as it's economy.Recent development in Myanmar is much more better than Bangladesh.Myanmar is feared that a Bangladeshi invasion of Myanmar may occur in future with Rohingaa and Arakaan people.Myanmar hopes they will be advanced than Bangladesh both in GDP and Military in future.
Bangladesh has a long history with India from it's Independence.India and Soviet Union Helped Bangladesh in 1971 Liberation War.Bangladesh declared war against Pakistan in 26th March 1971 after the genocide by Pakistan Army.India joined in the war in December 9,1971.Currently India is rising superpower who doesn't like Chinese influence over Bangladesh.Bangladesh also has a maritime dispute with India.
Defense weapon of Bangladesh procured in 2013.
লেখকঃতুষার মানব
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী :
১. BTR-80(Armored Transporter) :
বিটিআর-৮০ ১৯৯৪ সাল থেকে বাংলাদেশে বিটিআর-৮০ এর ব্যাবহার শুরু হয়েছে । এর মধ্যে ২০১২
সালে রাশিয়া থেকে ১৫০ টি বিটিআর-৮০ আনা হয়েছে যার মধ্যে ১৪০ টি
এপিসি(আর্মড পারসনেল ক্যারিয়ার) , ৫ টি এপিসি-এ্যাম্বুলেন্স ভার্সন, ৫ টি
এআরভি(আর্মড রিকভারি ভেহিকেল) । বিটিআর-৮০ তে কমান্ডার, ড্রাইভার ও গানারসহ
৭ জন সৈন্য বহন করতে পারে । ২৬০ এইচপি ইঞ্জিনের এই ভেহিকেলটি রাস্তায় ৮০
কিঃমিঃ/ঘন্টা ও ভাসমান অবস্থায় ৯ কিঃমিঃ/ঘন্টা বেগে ছুটতে পারে । সুরক্ষার
কথা বলতে গেলে এটায় আছে এনবিসি(নিউক্লিয়ার,বায়োলজিকাল,কেমিক্যাল) প্রোটেকশন
, অটোমেটিক ফায়ারিং সিস্টেম, কেমোফ্লোজ ডিভাইস ও সেলফ রিকভারি উইঞ্ছ ।
অ্যাটাকিং মোডে যাওয়ার জন্য এতে আছে 14.5mm ও 7.62 mm মেশিন গান যাদের
ফায়ারিং রেঞ্জ যথাক্রমে ২ ও ১.৫ কিঃমিঃ । এতে আরো আছে ৬ টি স্মোক গ্রেনেড
লাঞ্চার ।
২. Cobra 2 LAV :

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী অতি সম্প্রীতি তুরস্ক থেকে আমদানী করেছে Otokar Cobra II LAV(Light Armoured Vehicles) । ৫০ ক্যালিবারের হেভি মেশিন গান ছাড়াও এতে আছে ৫ টি স্মোক গ্রেনেড লাঞ্চার ও ইনফ্রারেড ক্যামেরা । প্রায় ৭ টন ওজনের এই ভেহিকেলটি ড্রাইভার বাদে ৮ জন সৈন্য বহন করতে পারে । ২৫০ এইচপির ইঞ্জিন নিয়ে সর্বোচ্চ ১১০ কিঃমিঃ/ ঘন্টায় ৭০০ কিঃমিঃ পর্যন্ত যেতে পারে । পেট্রল মিশনের সময় এই কোবরা সেনাবাহিনীর ফায়ারপাওয়ার ও মোবিলিটিতে বৃদ্ধিতে অনেক সহায়তা করবে । সাধারনত পেট্রল মিশনের সময় সেনাবাহিনীতে টয়োটা ল্যান্ড ক্রুজার ৭৯ সিরিজ ব্যাবহার করা হয় । নিকট ভবিষ্যতে সব গুলো টয়োটা কোবরার মাধ্যমে রিপ্লেস করা হবে । পুরাই হিরো হিরো ভাব ।
৩. Polaris ATV :

বাংলাদেশ আর্মির প্যারা কমান্ডো টিমের জন্য সম্প্রতি আমেরিকা থেকে আনা হয়েছে Polaris ATV(all-terrain vehicle) । হেলিকপ্টার ডেপ্লয়এবল এই ভেহিকেল গুলো যুদ্ধাবস্থায় যে কোন পরিবেশে দ্রুততম সময়ে স্নাইপার পৌঁছে দিতে পারে ।
বাংলাদেশ বিমানবাহিনী :
১. এফ-৭ বিজি১:

বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে যুক্ত হলো চীনে তৈরি চতুর্থ প্রজন্মের যুদ্ধবিমান এফ-৭ বিজি১ । চীনে এটার নাম হচ্ছে J-7 যা মুলত রাশিয়ান মিগ-২১ এর লাইসেন্স বিল্ট ভার্সন এর উপর ভিত্তি করে তৈরি । এটা ফাইটার অথবা ইন্টারসেপ্টার দুই কাজেই ব্যাবহার করা যায় । এই প্লেনটি মূলত তৈরি করা হয়েছে গ্রাউন্ড অ্যাটাক মিশনের জন্য যা যেকোনো আবহাওয়ায় পারফর্ম করতে পারে । একেকটি প্লেনের মূল্য প্রায় ৯.৮ মিলিয়ন ডলার । সবই ঠিক আছে মাগার এয়ার টু গ্রাউন্ড অ্যাটাকের
২. এমআই-১৭১এসএইচ:

বহুবিদ কাজের উপযোগী রাশিয়ার তৈরি এই এমআই-১৭১এসএইচ হেলিকপ্টার। এপ্রিলের শুরুর দিকে দেশে পৌছায় এমন ৬ টি হেলিকপ্টার । একেকটি কপ্টারের মূল্য ১৫ মিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি । বিভিন্ন মিশন যেমন- সৈন্য ও মালামাল পরিবহন, ট্রুপ ফায়ার সাপোর্ট, এয়ার টু সারফেস অ্যাটাক, কমব্যাট সার্চ এন্ড রেসকিউ অপারেশনে ব্যাবহার করা যায় । ৩ জন ক্রু সহ ৩৬ জন সৈন্য বহন করতে পারে । এটায় আছে অত্যাধুনিক Shturm-V high-precision গাইডেড মিসাইল সিস্টেম যেটা রিয়াক্টিভ আর্মর দ্বারা সুরক্ষিত যেকোনো ট্যাংককে ধ্বংস করতে পারে । এছাড়াও এতে আছে 80 S-8 আনগাইডেড রকেট, GSh-23L 23mm ক্যানন ও 7.62mm PKT মেশিন গান । চরম এক খান মাল নিছে , সব কামই করতে পারে ।
বাংলাদেশ নৌবাহিনী :
১. বিএনএস সমুদ্র জয় :

বিএনএস সমুদ্র জয় বাংলাদেশ নৌবাহিনীর সবচেয়ে বড় ও ভারী যুদ্ধ জাহাজ । এটার আগের নাম ছিল USCGC Jarvis যা আমেরিকান কোস্ট গার্ড এ কমিশন্ড হয়েছে ১৯৭২ সালে । বুঝলাম না এত পুরান মাল আনার কি দরকার ছিল । আমাদের দেশেই তো যুদ্ধ জাহাজ তৈরি হচ্ছে । আর আনলে তাদের নৌবাহিনীর একটা জাহাজই নিয়া আসত । যাই হোক নিয়া ফেলছে, এখন এইটা তো আমাদের কাজেই লাগবে । যদিও এখনো তেমন কিছু শুরু করে নাই তবুও প্ল্যান আছে এটায় ৮ টা অ্যান্টি শিপ মিসাইল, ৮ টা সারফেস টু এয়ার মিসাইল, ১ টা 76mm মেইন গান , ২ টা ৬ ব্যারলের 30mm গেটলিং গান
২. ডোরনিয়ার ২২৮ এনজি :

দেশের সমুদ্রসীমায় সার্বক্ষাণিক নজরদারি ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে সংযুক্ত হয়েছে অত্যাধুনিক ডোরনিয়ার ২২৮ এনজি মেরিটাইম পেট্রোল এয়ারক্রাফট। নজরদারির কাজে বিশেষভাবে ব্যবহৃত এই উড়োজাহাজ দেশের পুরো সমুদ্রসীমা দ্রুততর সময়ে প্রদক্ষিণ করতে সক্ষম। জার্মানির তৈরি এই প্লেনটি একটানা ১০ ঘণ্টা আকাশে বিচরণ করে দুই হাজার কিলোমিটারেরও বেশি পথ অতিক্রম করতে সক্ষম।
এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ । শুধু সামরিক যানবাহনের দিক দিয়েই নয় প্রশিক্ষণ ও রণকৌশলেও অনেক দিক দিয়ে উন্নত আমাদের সেনারা । তারই একটা নিদর্শন বাংলাদেশ আর্মির প্যারা কমান্ডো টিমের ছবি । যদিও এটি পোস্ট বহির্ভুত ছবি তারপরেও আমার খুব পছন্দের । দেখলেই একটা জোস জোস ভাব আসে ।
Bangladesh is spending 1.7% of it's $170 Billion GDP which is less then it's two Neighbor.Two neighbor of Bangladesh India who is spending 2.8% of her $1600 Billion GDP and Myanmar who is also spending 4.2% of it's $ 68 Billion GDP.
Bangladesh has maritime boundary dispute in 2008 which resulted in military tension.Bangladesh Navy was more powerful than Myanmar Navy at that time .Fearing a naval defeat Myanmar navy took away their navy ships.After that Myanmar is rebuilding it's Navy as well as it's economy.Recent development in Myanmar is much more better than Bangladesh.Myanmar is feared that a Bangladeshi invasion of Myanmar may occur in future with Rohingaa and Arakaan people.Myanmar hopes they will be advanced than Bangladesh both in GDP and Military in future.
Bangladesh has a long history with India from it's Independence.India and Soviet Union Helped Bangladesh in 1971 Liberation War.Bangladesh declared war against Pakistan in 26th March 1971 after the genocide by Pakistan Army.India joined in the war in December 9,1971.Currently India is rising superpower who doesn't like Chinese influence over Bangladesh.Bangladesh also has a maritime dispute with India.
Defense weapon of Bangladesh procured in 2013.
লেখকঃতুষার মানব
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী :
১. BTR-80(Armored Transporter) :
![]() |
বিটিআর-৮০ |
২. Cobra 2 LAV :

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী অতি সম্প্রীতি তুরস্ক থেকে আমদানী করেছে Otokar Cobra II LAV(Light Armoured Vehicles) । ৫০ ক্যালিবারের হেভি মেশিন গান ছাড়াও এতে আছে ৫ টি স্মোক গ্রেনেড লাঞ্চার ও ইনফ্রারেড ক্যামেরা । প্রায় ৭ টন ওজনের এই ভেহিকেলটি ড্রাইভার বাদে ৮ জন সৈন্য বহন করতে পারে । ২৫০ এইচপির ইঞ্জিন নিয়ে সর্বোচ্চ ১১০ কিঃমিঃ/ ঘন্টায় ৭০০ কিঃমিঃ পর্যন্ত যেতে পারে । পেট্রল মিশনের সময় এই কোবরা সেনাবাহিনীর ফায়ারপাওয়ার ও মোবিলিটিতে বৃদ্ধিতে অনেক সহায়তা করবে । সাধারনত পেট্রল মিশনের সময় সেনাবাহিনীতে টয়োটা ল্যান্ড ক্রুজার ৭৯ সিরিজ ব্যাবহার করা হয় । নিকট ভবিষ্যতে সব গুলো টয়োটা কোবরার মাধ্যমে রিপ্লেস করা হবে । পুরাই হিরো হিরো ভাব ।
৩. Polaris ATV :

বাংলাদেশ আর্মির প্যারা কমান্ডো টিমের জন্য সম্প্রতি আমেরিকা থেকে আনা হয়েছে Polaris ATV(all-terrain vehicle) । হেলিকপ্টার ডেপ্লয়এবল এই ভেহিকেল গুলো যুদ্ধাবস্থায় যে কোন পরিবেশে দ্রুততম সময়ে স্নাইপার পৌঁছে দিতে পারে ।
বাংলাদেশ বিমানবাহিনী :
১. এফ-৭ বিজি১:

বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে যুক্ত হলো চীনে তৈরি চতুর্থ প্রজন্মের যুদ্ধবিমান এফ-৭ বিজি১ । চীনে এটার নাম হচ্ছে J-7 যা মুলত রাশিয়ান মিগ-২১ এর লাইসেন্স বিল্ট ভার্সন এর উপর ভিত্তি করে তৈরি । এটা ফাইটার অথবা ইন্টারসেপ্টার দুই কাজেই ব্যাবহার করা যায় । এই প্লেনটি মূলত তৈরি করা হয়েছে গ্রাউন্ড অ্যাটাক মিশনের জন্য যা যেকোনো আবহাওয়ায় পারফর্ম করতে পারে । একেকটি প্লেনের মূল্য প্রায় ৯.৮ মিলিয়ন ডলার । সবই ঠিক আছে মাগার এয়ার টু গ্রাউন্ড অ্যাটাকের
২. এমআই-১৭১এসএইচ:

বহুবিদ কাজের উপযোগী রাশিয়ার তৈরি এই এমআই-১৭১এসএইচ হেলিকপ্টার। এপ্রিলের শুরুর দিকে দেশে পৌছায় এমন ৬ টি হেলিকপ্টার । একেকটি কপ্টারের মূল্য ১৫ মিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি । বিভিন্ন মিশন যেমন- সৈন্য ও মালামাল পরিবহন, ট্রুপ ফায়ার সাপোর্ট, এয়ার টু সারফেস অ্যাটাক, কমব্যাট সার্চ এন্ড রেসকিউ অপারেশনে ব্যাবহার করা যায় । ৩ জন ক্রু সহ ৩৬ জন সৈন্য বহন করতে পারে । এটায় আছে অত্যাধুনিক Shturm-V high-precision গাইডেড মিসাইল সিস্টেম যেটা রিয়াক্টিভ আর্মর দ্বারা সুরক্ষিত যেকোনো ট্যাংককে ধ্বংস করতে পারে । এছাড়াও এতে আছে 80 S-8 আনগাইডেড রকেট, GSh-23L 23mm ক্যানন ও 7.62mm PKT মেশিন গান । চরম এক খান মাল নিছে , সব কামই করতে পারে ।
বাংলাদেশ নৌবাহিনী :
১. বিএনএস সমুদ্র জয় :

বিএনএস সমুদ্র জয় বাংলাদেশ নৌবাহিনীর সবচেয়ে বড় ও ভারী যুদ্ধ জাহাজ । এটার আগের নাম ছিল USCGC Jarvis যা আমেরিকান কোস্ট গার্ড এ কমিশন্ড হয়েছে ১৯৭২ সালে । বুঝলাম না এত পুরান মাল আনার কি দরকার ছিল । আমাদের দেশেই তো যুদ্ধ জাহাজ তৈরি হচ্ছে । আর আনলে তাদের নৌবাহিনীর একটা জাহাজই নিয়া আসত । যাই হোক নিয়া ফেলছে, এখন এইটা তো আমাদের কাজেই লাগবে । যদিও এখনো তেমন কিছু শুরু করে নাই তবুও প্ল্যান আছে এটায় ৮ টা অ্যান্টি শিপ মিসাইল, ৮ টা সারফেস টু এয়ার মিসাইল, ১ টা 76mm মেইন গান , ২ টা ৬ ব্যারলের 30mm গেটলিং গান
২. ডোরনিয়ার ২২৮ এনজি :

দেশের সমুদ্রসীমায় সার্বক্ষাণিক নজরদারি ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে সংযুক্ত হয়েছে অত্যাধুনিক ডোরনিয়ার ২২৮ এনজি মেরিটাইম পেট্রোল এয়ারক্রাফট। নজরদারির কাজে বিশেষভাবে ব্যবহৃত এই উড়োজাহাজ দেশের পুরো সমুদ্রসীমা দ্রুততর সময়ে প্রদক্ষিণ করতে সক্ষম। জার্মানির তৈরি এই প্লেনটি একটানা ১০ ঘণ্টা আকাশে বিচরণ করে দুই হাজার কিলোমিটারেরও বেশি পথ অতিক্রম করতে সক্ষম।
এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ । শুধু সামরিক যানবাহনের দিক দিয়েই নয় প্রশিক্ষণ ও রণকৌশলেও অনেক দিক দিয়ে উন্নত আমাদের সেনারা । তারই একটা নিদর্শন বাংলাদেশ আর্মির প্যারা কমান্ডো টিমের ছবি । যদিও এটি পোস্ট বহির্ভুত ছবি তারপরেও আমার খুব পছন্দের । দেখলেই একটা জোস জোস ভাব আসে ।
Leave a Comment