Myanmar Air Force Mig-29 violated Air Space of Bangladesh

Myanmar Air Force Mig-29 violated Air Space of Bangladesh

" The news is 3 years old "

 Myanmar Air Force Mig-29 in Bangladesh

A Mig-29 of Myanmar Air Force intruded into Bangladesh in 2011.It stayed in Bangladesh for one hour and was trying to land in Cox's bazar airport.

After one hour Bangladesh Air Force scrambled it's one F-7BG which chase the mig-29 of Myanmar out of Bangladesh Air Space.

Myanmar Air Force has 31 Mig-29 and Bangladesh Air Force has 8 Mig-29 Though Bangladesh has three times larger economy than Myanmar


মিয়ানমারের একটি যুদ্ধ বিমান কক্সবাজার বিমান বন্দরে অবতরণের চেষ্টা ব্যর্থ করে দিয়েছে সিভিল ডিফেন্স অথরিটি। ২ জুন বৃহস্পতিবার দুপুর সাড়ে ১২ টায় এই যুদ্ধ বিমানটি কক্সবাজার বিমান বন্দরে অবতরণের চেষ্টা চালায়। এর আগে ওই বিমানটি চট্টগ্রাম শাহ আমানত বিমান বন্দরে অবতরণের চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়। নিরাপত্তা বিশ্লেষকেরা এ ঘটনাকে জাতীয় নিরাপত্তার জন্য মারাত্মক হুমকি বলে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন।

ঢাকা থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে কক্সবাজার বিমান বন্দর কর্তৃপক্ষ বিদেশী বিমানটির অবতরণ প্রতিহত করতে সর্বাত্মক ও সশস্ত্র প্রস্তুতি গ্রহণ করে বলে জানাযায়। তবে উপরের নির্দেশ না থাকায় দিনভর কক্সবাজার বিমান কর্তৃপক্ষ এব্যাপারে সাংবাদিকদের কিছুই জানাতে অপারগতা প্রকাশ করেন। এমনকি গতকাল ২ জুন সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার সময় যখন কক্সবাজার জেলা প্রশাসকের কাছে এবিষয়ে জানতে চাইলে তিনিও বিষয়টি সম্বন্ধে অবহিত নয় বলে সাংবাদিকদের জানান। তবে কিছুক্ষণ পর তিনি বিমান কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন। সুত্র জানায়,কক্সবাজার বিমান বন্দর সিভিল ডিফেন্স কর্তৃপক্ষ কন্ট্রোল টাওয়ারের সাহায্যে নিশ্চিত হন যে,বিদেশী বিমানটি যখন কক্সবাজার বিমান বন্দরের দিকে অগ্রসর হচ্ছিল তখন ঐ বিমানটি অবতরণ প্রতিহত করতে জাতীয় নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত এয়ারফোর্স ও আনসার সদস্যরা কক্সবাজর বিমান বন্দর রানওয়েসহ পার্শ্ববর্তী এলাকায় স্বশস্ত্র অবস্থান নেয়। মিয়ানমার যুদ্ধ বিমানটি কক্সবাজার

বিমান বন্দরের কাছাকাছি এসে বার বার অবতরণের চেষ্টা করে। তখন কক্সবাজার বিমান বন্দর থেকে আরেকটি যুদ্ধ বিমান ঐ বিমানটিকে তাড়া করলে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত হয়ে মিয়ানমারের দিকে ধাওয়া করলে ওই বিমানটি বাংলাদেশের আকাশ সীমা অতিক্রম করে মিয়ানমার আকাশ সীমায় ঢুকে পড়ে। বিদেশী যুদ্ধ বিমান কক্সবাজার এয়ারপোর্টের চর্তুদিকে চক্কর দিতে থাকলে কক্সবাজার শহরবাসী আতংকিত হয়ে পড়ে। তবে কেন এই বিমান কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম বিমান বন্দরে বার

বার অবতরণের চেষ্টা করেছে তা নিয়ে নানা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।নিরাপত্তা বিশ্লেষকেরা এ ঘটনাকে জাতীয় নিরাপত্তার জন্য মারাত্মক হুমকি বলে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন।

কক্সবাজার বিমান বন্দর ম্যানেজার হাছান জহির সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় সাংবাদিকদের জানান, ঢাকা থেকে প্রাপ্ত খবরের ভিত্তিতে তারা বিদেশী বিমানকে এয়ারপোর্টে নামতে না দেয়ার প্রস্তুতি গ্রহণ করে। তিনি আরো জানিয়েছেন ,এর আগে ঐ বিমানটি চট্টগ্রাম বিমান বন্দরে অবতরণের চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়। মিয়ানমার বিমানটি চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সিভিল ডিফেন্স অথরিটি কর্তৃক বাধা প্রাপ্ত হয়ে গতকাল দুপুরে মিয়ানমারে ফিরে গেছে বলে জানা গেছে।

এ ব্যাপারে দুপুরে কক্সবাজার বিমান বন্দর কন্ট্রোল রুম টাওয়ার কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বললে তারা বিষয়টি এড়িয়ে যান। পরে তারা চট্টগ্রাম ও ঢাকা শাহ জালাল আন্তর্জাতিক বিমন বন্দর কর্তৃপক্ষের কাছে এ বিষয়ে তথ্য জানতে অনুরোধ করেন। শাহ জালাল আর্ন্তজাতিক বিমান বন্দরের ডমেষ্টিক টাওয়ার কর্র্তৃপক্ষ জানান, বিষয়টি তাদের সীমা রেখার বাইরে। কারণ তাদের এই টাওয়ার ২৫ নটিক্যাল মাইল ও উপরে ৬ হাজার ফুট পর্যন্ত তথ্য সংগ্রহ করতে সক্ষম।

কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মোঃ গিয়াস উদ্দিন আহমেদ সাংবাদিকদের জানান,অবতরণের চেষ্টা করা বিমানটি মিয়ানমারের বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে।ভুলক্রমে মিয়ানমারের আকাশ সীমা অতিক্রম করে বাংলাদেশের সীমানায় ঢুকে পড়েছিল। তবে কি কারণে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার বিমান বন্দরে অবতরণের চেষ্টা করেছিল সে বিষয়ে তিনি বিস্তারিত বলতে পারেননি।কক্সবাজার বিমান বন্দর কর্তৃপক্ষ ও সিভিল ডিফেন্স অথরিটির শক্ত প্রতিরোধ গড়ে তোলে বিদেশী যুদ্ধ বিমান অবতরণ ঠেকাতে সক্ষম হলেও ঐ বিদেশী বিমান বাংলাদেশের আকাশে অনুপ্রবেশ ঘটানোর কারণে স্থানীয় জনমনে জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে নানা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছে, মিয়ানমারের ঐ যুদ্ধ বিমানটি ( নাসাকার ইউনিফর্মের মতো রংঙ্গের জাহান ) ঘন্টা ব্যাপী কক্সবাজার বিমান বন্দরে অবতরণে চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছে।

No comments

Post a Comment

Powered by Blogger.